আজ খবর (বাংলা), নতুন দিল্লী, ভারত, ১৫/০৯/২০২০ : ভারতে কোভিড-১৯ মোকাবিলায় পরিস্থিতি ভিত্তিক একাধিক পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে । সেগুলি হল – (১) ভারতে করোনা সংক্রমিত রোগির ভ্রমণ সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহ, (২) কোভিড-১৯-এর আঞ্চলিক সংক্রমণ সম্প্রসারণ রোধ , (৩) বিস্তৃত সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ, (৪) কোভিড-১৯ রোগের ব্যাপকহারে গোষ্ঠী সংক্রমণ রোধ এবং (৫) কোভিড-১৯ রোগকে আটকে রাখা।
এই সময়ের মধ্যে করোনা সংক্রমণ কিছুটা বেড়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে, এই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ভারত সরকার কৌশলগত পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
দেশে কোভিড-১৯ এর বিস্তার নিয়ন্ত্রণে সরকার উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করেছে। ভারতে প্রতি ১০ লক্ষে ৫৫ জন রোগির মৃত্যু হয়েছে এবং ৩,৩২৮ জনের করোনা ধরা পড়েছে। এই পরিসংখ্যান বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় সবচেয়ে কম।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক কোভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল পরিকাঠামোর উন্নয়নে কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বিগত ৬ মাস ধরে আইসোলেশন বেড-এর সংখ্যা প্রায় ৩৬.৩ গুণ বাড়ানো হয়েছে। একই সঙ্গে চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে আইসিইউ বেডের সংখ্যা প্রায় ২৪.৬ গুণ বাড়ানো হয়েছে। এপর্যন্ত যে কোনো ধরণের সমস্যা মোকাবিলায় যথেষ্ট সংখ্যক বেড রয়েছে হাসপাতালগুলিতে। এছাড়াও কোভিড-১৯ এর জন্য ক্লিনিকাল ম্যানেজমেন্ট প্রোটোকল জারি করা হয়েছে। এবিষয়ে নিয়মিত আবডেট করা হয় এবং তা ব্যাপকভাবে প্রচার চালানো হয়। মৃদু সংক্রমণের ক্ষেত্রে উপযুক্ত রিহাইড্রেশন, পরিপূরক অক্সিজেন থেরাপি এবং মাঝারি উপসর্গের ক্ষেত্রে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ব্যবহার করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক অক্সিজেন ও হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করেছে। ভারতে করোনায় মৃত্যুর হার বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম।
আগে থেকে করোনা রোগিকে সনাক্তকরণ, তার চিকিৎসার ব্যবস্থা, নজরদারি, অক্সিজেনের মাত্রা পর্যবেক্ষণ, কোভিড-১৯ চিকিৎসার সুবিধা প্রদান, পর্যাপ্ত পরীক্ষা ইত্যাদি কারণে দেশে করোনায় মৃত্যুর হার অনেক কম।
রাজ্যসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে একথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে।
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক কোভিড-১৯ চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল পরিকাঠামোর উন্নয়নে কার্যকরি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বিগত ৬ মাস ধরে আইসোলেশন বেড-এর সংখ্যা প্রায় ৩৬.৩ গুণ বাড়ানো হয়েছে। একই সঙ্গে চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে আইসিইউ বেডের সংখ্যা প্রায় ২৪.৬ গুণ বাড়ানো হয়েছে। এপর্যন্ত যে কোনো ধরণের সমস্যা মোকাবিলায় যথেষ্ট সংখ্যক বেড রয়েছে হাসপাতালগুলিতে। এছাড়াও কোভিড-১৯ এর জন্য ক্লিনিকাল ম্যানেজমেন্ট প্রোটোকল জারি করা হয়েছে। এবিষয়ে নিয়মিত আবডেট করা হয় এবং তা ব্যাপকভাবে প্রচার চালানো হয়। মৃদু সংক্রমণের ক্ষেত্রে উপযুক্ত রিহাইড্রেশন, পরিপূরক অক্সিজেন থেরাপি এবং মাঝারি উপসর্গের ক্ষেত্রে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ব্যবহার করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রক অক্সিজেন ও হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করেছে। ভারতে করোনায় মৃত্যুর হার বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম।
আগে থেকে করোনা রোগিকে সনাক্তকরণ, তার চিকিৎসার ব্যবস্থা, নজরদারি, অক্সিজেনের মাত্রা পর্যবেক্ষণ, কোভিড-১৯ চিকিৎসার সুবিধা প্রদান, পর্যাপ্ত পরীক্ষা ইত্যাদি কারণে দেশে করোনায় মৃত্যুর হার অনেক কম।
রাজ্যসভায় আজ এক প্রশ্নের লিখিত জবাবে একথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী শ্রী অশ্বিনী কুমার চৌবে।
Loading...