মাদার টেরেসার ১১০ তম জন্মদিবসে শ্রদ্ধা জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় - আজ খবর । দেখছি যা লিখছি তাই । ডিজিটাল মিডিয়ায় অন্যতম শক্তিশালী সংবাদ মাধ্যম

Sonar Tori


মাদার টেরেসার ১১০ তম জন্মদিবসে শ্রদ্ধা জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

Share This

মাদার টেরেসার ১১০ তম  জন্মদিবসে শ্রদ্ধা জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

আজ খবর (বাংলা), কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ২৫/০৮/২০২০ : আজ মাদার টেরেসার ১১০ তম  জন্মদিবসে মাদারকে শ্রদ্ধা জানালেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ সকালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মাদার টেরেসাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে একটি টুইট করেছেন, যেখানে তিনি বলেছেন, "আসুন আমরা সকলেই হাসিমুখে নিজেদের মধ্যে সাক্ষাৎ করি। মুখের মিষ্টি হাসিটাই জন্ম দেবে ভালোবাসার।" 

মাদার টেরেসাকে 'সেন্ট অফ ক্যালকাটা'ও .বলা হয়। মাদার ১৯১০ সালে স্কোপজে নামক একটি অখ্যাত জায়গায়  জন্মেছিলেন। ১৮ বছর বয়সে তিনি আয়ারল্যাণ্ডে যান, সেখানে  তিনি 'সিস্টারস অফ লরেটো'তে  যোগদান করেছিলেন। মাদারের আসল নাম আগ্নেস গনজা বোঝাজিউ।ভারতে এসে তিনি কলকাতায় সেন্ট মেরিজ হাইস্কুলে দীর্ঘ ১৫ বছর ভূগোল ও ইতিহাস পড়িয়েছেন। ১৯৪৮ সালে মাদার চার্চের শিক্ষকতার চাকরি ছেড়ে দিয়ে হতদরিদ্র শিশুদের মানুষ করার ব্রত নিজের কাঁধে তুলে নেন।  ১৯৫০ সালে রোমান ক্যাথলিক  ভাবধারায় তিনি একটি সংস্থা গড়ে তোলেন, যারা স্বেচ্ছায় গরীব এবং অনাথ শিশুদের বড় করে তোলার কাজ শুরু করে, এই সংস্থাটির নামই  হল 'মিশনারিজ অফ চ্যারিটিজ'। 

এরপর পথে ঘটে নেমে দুঃস্থ শিশুদের কষ্ট দূর করতে কাজে নেমে পারেন মাদার। বহু অনাথ শিশুর দায়িত্ব নেন তিনি। আস্তাকুঁড় থেকেও পরিত্যক্ত শিশুদেরকে তুলে নিয়ে এসে পরম স্নেহে তাদের বড় করে তুলতেন মাদার টেরেসা। তাঁর এই কাজ কর্মের জন্যে গোটা বিশ্ব তাঁকে কুর্নিশ জানিয়েছিল। ১৯৭৯ সালে তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন।  পুরস্কার তিনি ন্তে চান নি,  তার বদলে নোবেল কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছিলেন যাতে পুরস্কার মূল্য বাবদ ১,৯২,০০০ ডলার অর্থ ভারতীয় দারিদ্র শিশুদের উন্নয়নকল্পে ব্যয় করা হয়. তিনি সত্যি সত্যিই অবহেলিত দারিদ্র পথ শিশুদের ম হয়ে উঠেছিলেন। তিনি ছিলেন সকলের প্রিয় মাদার। ২০১৭ সালে তাঁর মৃত্যুর পর ভ্যাটিকান সিটির পোপ তাঁকে সেন্ট উপাধিতে ভূষিত করেন. 

প্রতি বছর মাদারের জন্মদিবস উপলক্ষে সেজে ওঠে রিপন স্ট্রিটের কাছে মিশনারিজ অফ চ্যারিটিজ ভবনটি। এখানেই বাস করতেন মাদার টেরেসা।  আর এখানেই তাঁকে সমাহিত করা হয়েছিল। তবে এই মুহূর্তে করোনা মহামারীর আবহ থাকায় মিশনারিজ অফ চ্যারিটি ভবনে সাধারণ মানুষজনকে ভীড় করতে নিষেধ করা হয়েছে। এই প্রথম তাঁর জন্মদিনে একেবারে ফাঁকা থাকবে  মাদার হাউস। 

Loading...

Amazon

https://www.amazon.in/Redmi-8A-Dual-Blue-Storage/dp/B07WPVLKPW/ref=sr_1_1?crid=23HR3ULVWSF0N&dchild=1&keywords=mobile+under+10000&qid=1597050765&sprefix=mobile%2Caps%2C895&sr=8-1

Pages