খাদ্য সুরক্ষা আইনের বাইরে থাকলেও রেশন দেবে কেন্দ্র সরকার - আজ খবর । দেখছি যা লিখছি তাই । ডিজিটাল মিডিয়ায় অন্যতম শক্তিশালী সংবাদ মাধ্যম

Sonar Tori


খাদ্য সুরক্ষা আইনের বাইরে থাকলেও রেশন দেবে কেন্দ্র সরকার

Share This
দেশের খবর

আজ খবর (বাংলা), নতুন দিল্লী, ১০/০৪/২০২০ : কেন্দ্র, ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (এফসিআই) - কে নির্দেশ দিয়েছে, যেসব নাগরিক জাতীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন (এনএফএসএ) – এর বাইরে রয়েছেন, তাঁদের  জন্য রাজ্যগুলির জারি করা রেশন কার্ডের মাধ্যমে মাথাপিছু ৫ কেজি করে প্রতিমাসে খাদ্যশস্য দিতে হবে। এই ব্যবস্থা ৩ মাস চলবে। এক্ষেত্রে ২১ টাকা কেজি দরে গম এবং ২২ টাকা কেজি দরে চাল, গোটা দেশে দেওয়া হবে।
 অসরকারী সংগঠন এবং দাতব্য প্রতিষ্ঠানগুলি౼যারা ত্রাণের কাজ করছে, সরকার, তাদেরকেও ২১ টাকা কেজি দরে গম এবং ২২ টাকা কেজি দরে চাল দেবার জন্য এফসিআইকে বলেছে। এরফলে কোভিড – ১৯ মহামারীর কারণে সমাজে সকলের কাছে খাদ্যশস্য সরবরাহ নিশ্চিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
দেশজুড়ে খাদ্য সরবরাহ বজায় রাখার জন্য এফসিআই, অভূতপূর্ব উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ৫ লক্ষ ৩০ হাজার ন্যায্যমূল্যের দোকানের মাধ্যমে ৮১ কোটি মানুষ যেন খাদ্যশস্য পান, সেই লক্ষ্যে লকডাউনের পরে ২৫ লক্ষ মেট্রিকটন খাদ্যশস্য পাঠানো হয়েছে।  ৯ই এপ্রিল এফসিআই, ৭৭টি রেকের মাধ্যমে ২ লক্ষ ১৬ হাজার মেট্রিকটন খাদ্যশস্য সরবরাহ করে, নতুন নজীর তৈরি করেছে।
৮১ কোটি মানুষ আগামী ৩ মাস পিএম গরীব কল্যাণ অন্ন যোজনা (পিএমজিকেএওয়াই) - এর আওতায়, ৫ কেজি করে খাদ্যশস্য পাবেন। এর জন্য ১ কোটি ২১ লক্ষ মেট্রিকটন খাদ্যশস্য সরবরাহ করা হয়েছে। এপ্রিল মাসের মধ্যে এই যোজনার আওতায় পশ্চিমবঙ্গ যেন ৬ লক্ষ মেট্রিকটন সেদ্ধ চাল পায় সেই জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা এবং ওডিশা থেকে জাতীয় খাদ্য ভান্ডারে বিপুল পরিমাণ সেদ্ধ চাল পাঠানো হয়েছে। তবে, এই চাল যেন যথেষ্ট পরিমাণে মজুত রাখা যায়, সেই কারণে কেন্দ্র, পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে পরামর্শ দিয়েছে, তাদের গুদামগুলি থেকে গম সরিয়ে চাল রাখার জায়গা করতে। 
লকডাউনের পরে মজুতের পরিমাণ বজায় রাখতে এফসিআই, অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, ওডিশা, ছত্তিশগড় ইত্যাদি রাজ্যগুলি থেকে চাল সংগ্রহ করতে উদ্যোগী হয়েছে। পঞ্জাব, হরিয়ানা, মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান সহ বিভিন্ন রাজ্য থেকে শীতকালীন গম সংগ্রহ করার প্রক্রিয়াও শুরু করা হয়েছে। তবে, সামাজিক ব্যবধান বজায় রেখে এই কাজ করা হচ্ছে। ররিশস্যের মরশুমে ৪০ লক্ষ মেট্রিকটন গম এবং ৯ লক্ষ মেট্রিকটন চাল সংগ্রহ করার লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে। এরফলে জাতীয় খাদ্যভান্ডারে কোনো সংকট দেখা দেবে না এবং দেশের খাদ্যনিরাপত্তা বজায় থাকবে।

Loading...

Amazon

https://www.amazon.in/Redmi-8A-Dual-Blue-Storage/dp/B07WPVLKPW/ref=sr_1_1?crid=23HR3ULVWSF0N&dchild=1&keywords=mobile+under+10000&qid=1597050765&sprefix=mobile%2Caps%2C895&sr=8-1

Pages